মুর্শিদাবাদী কাতলামাছের বিরিয়ানি
উপকরণ:-
কাতলামাছের পেটের পিস্- ৫০০,
বাসমতিচাল- ৫০০,
পেঁয়াজ ভাজা বা বেরেস্তা- ১কাপ,
আলু- ৪ টে (দু টুকরো করে),
টক দই- ১০০,
বিরিয়ানিমশলা- ৪ চা চামচ (জায়ফল, জয়িত্রী, সাজিরা, সামরিচ, কাবাবচিনি, লবঙ্গ, দারুচিনি, ছোট এলাচ, বড় এলাচ, তেজপাতা, গোলমরিচ সব শুকনো খোলায় উলিয়ে গুড়িয়ে ছেঁকে রাখতে হবে।),
তেল-১০০মিলি,
ঘি-২ টেবিল চামচ,
নুন-স্বাদ মত,
গোলাপজল- ২ চা চামচ,
কেওড়া জল- ২চা চামচ,
আদারসুন বাটা-৪ চা চামচ,
মিঠা আতর- ৪ ফোঁটা,
দুধ- ১কাপ,
কেশর- ১ চিমটি,
পাতিলেবুর রস-১টা,
গোটা গরমমশলা- ১ চা চামচ।
প্রনালী:-
চাল ভিজিয়ে রাখতে হবে।
মাছ ধুয়ে নুন মাখিয়ে রাখতে হবে।
আলু কেটে ধুয়ে কাটাচামচ দিয়ে ফুটোফুটো করে রাখতে হবে।
মাছ সাদাতেল গরম করে ভেজে রাখতে হবে।
বড় পাত্রে জল গোটা গরমমশলা দিয়ে ও সাদাতেল ১ চামচ দিয়ে গরম বসাতে হবে।
মাছ ভেজে রাখতে হবে সাদা তেলে।
ওই তেলে আলু অল্প ভেজে নুন, কেশর রঙ, জল দিয়ে সিদ্ধ করতে হবে ৮০%।
অল্প তেলে, দই, নুন, মিষ্টি, আদারসুন বাটা, বেরেস্তা এক সাথে রান্না করতে হবে।
ভাজা হলে অল্প অল্প জল বা দুধ ছড়া দিয়ে রান্না করতে হবে, তেল ভেসে উঠলে রেডি ভাজা মাছগুলো দিয়ে এক ফুট রান্না করতে হবে।
বড় পাত্রে জল, তেল, গোটা গরম মশলা দিয়ে জল টগবগ করে ফুটে উঠলে চাল দিতে হবে।
৮০% সিদ্ধ হলে নুন ও পাতিলেবুর রস দিয়ে মার গেলে ফেলতে হবে।
বিরিয়ানি করার পাত্রে নিচে তেজপাতা সাজিয়ে মাছ, বেরেস্তা, ভাত, মশলা, আলু পরোতে পরোতে সাজিয়ে উপর থেকে ঘি, দুধ, গোলাপজল, কেশর রঙ দুধে গলা, মিঠা আতর, কেওড়ার জল, পেঁয়াজ ভাজা ও বাকি মাছগুলো সাজিয়ে আটা দিয়ে মুখ বন্ধ করে ১/২ ঘন্টা দম দিতে হবে।
যেহেতু মাছ তাই একটু সাবধানতা সাথে পরিবেশন করতে হবে ।